বাংলাদেশের প্রথম যাকে নায়িকা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছি সে হলো মৌসুমী। যে সত্যিই অভিনয় করতে পারে। সেকেন্ডলি আমি শাবনূরের মধ্যে এই সম্ভাবনাটা দেখি। কিন্তু শাবনূর নিজের দোষে এটা নষ্ট করেছে।
সম্প্রতি ৭৮ তম জন্মদিন পালন করেছেন এটিএম শামসুজ্জামান। জন্মদিনের ঠিক একদিন আগে নিজের মেয়ের বাসায় কয়েকজন গণমাধ্যমকর্মীর সাথে দেখা করেন এই কিংবদন্তি অভিনেতা। সেখানেই তিনি মৌসুমী সম্পর্কে উচ্চমানের এই অভিমত প্রকাশ করেন।
বর্তমান অভিনয়শিল্পীদের মধ্যে অমিত হাসানকে তিনি বেশ ভালো মনে করেন, আর শাকিব খান যদি কথা বলতে পারতো তাহলে পারফেকশন হতে পারতো বলে মত প্রককাশ করেন এটিএম শামসুজ্জামান।
তিনি বলেন, এই সময়ের অভিনয়শিল্পীদের মধ্যে অমিত হসান ছেলেটা বেশ ভালো। শাকিব ছেলেটাও দেখতে বেশ সুন্দর। কিন্তু ও যখন কথা বলে তখন আমার দুঃখ হয়। কোনো কিছুই স্থায়ী নয়, অনেকেই আসবে আবার অনেকেই চলে যাবে। কারো জন্য কোনোকিছুই থেমে থাকবে না। তবে আশাবাদী। আমি হতাশাবাদী নই, আমি ভিশনভাবে অপটিভিস্ট। আমি আশাবাদী এবং মৃত্যুর আগ পর্যন্ত আমি আশাবাদী, নৈরাশ্যবাদে আমি আস্থা রাখি না।
এটিএম শামসুজ্জামানের এখন বেশিরভাগ সময় কাটে বই পড়ে। এছাড়াও নামাজ কালাম নিয়েও দিনের একটা বড় সময় কেটে যায়। এর বাইরে বই এখন প্রধান সঙ্গী। মাঝেমধ্যে সিনেমাও দেখেন। পুরনো সিনেমা দেখার চেষ্টা করেন। নিজের গল্পে বানানো নাটক দেখেন। বহুদিন হলে যান না। সিনেমা হলের পরিবেশ নিয়েও ক্ষোভ প্রকাশ করেন এই গুণী অভিনেতা।
বললেন, 'হলের পরিবেশ এখন ভালো না। বহুদিন হলে যাই না। সিনেপ্লেক্সে সিনেমা হলের সেই আমেজটা নেই। যার কারণে সিনেপ্লেক্সে যেতে ইচ্ছে করে না। তবে সিনেমা হলে গিয়ে সিনেমা দেখার ইচ্ছে রয়েছে। আমি বলাকা হলে গিয়ে সিনেমা দেখতে চাই।' সেখানে থাকা চ্যানেল আইয়ের অনন্যা রুমা এটিএম শামসুজ্জামানকে বলাকা সিনেমা হলে নিয়ে যাওয়ার কথা দেন।
জীবনের এই ক্রান্তিলগ্নে এসেও নিজের ব্যবহার চিরাচরিত স্বভাবকে অটুট রেখেছেন। হাস্যরসের সুযোগ পেলে সেটা করতে ছাড় দেননা। এই যেমন সিনেমা দেখতে যাওয়া প্রসঙ্গে বললেন, আমাকে যদি তোমরা সিনেমা দেখতে নিয়ে যাওয়া তাহলে তোমাদের সমস্যা হবে। মানুষজন বলবে এই যে একটা বদমাশ আসছে। আমাকে দেখে সব বলবে বদ লোকটা এসেছে সিনেমা দেখতে... তোমরা কিন্তু তখন খুব বেকাদায় পড়ে যাবা...।

বাংলাদেশের প্রথম যাকে নায়িকা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছি সে হলো মৌসুমী। যে সত্যিই অভিনয় করতে পারে। সেকেন্ডলি আমি শাবনূরের মধ্যে এই সম্ভাবনাটা দেখি। কিন্তু শাবনূর নিজের দোষে এটা নষ্ট করেছে।
সম্প্রতি ৭৮ তম জন্মদিন পালন করেছেন এটিএম শামসুজ্জামান। জন্মদিনের ঠিক একদিন আগে নিজের মেয়ের বাসায় কয়েকজন গণমাধ্যমকর্মীর সাথে দেখা করেন এই কিংবদন্তি অভিনেতা। সেখানেই তিনি মৌসুমী সম্পর্কে উচ্চমানের এই অভিমত প্রকাশ করেন।
বর্তমান অভিনয়শিল্পীদের মধ্যে অমিত হাসানকে তিনি বেশ ভালো মনে করেন, আর শাকিব খান যদি কথা বলতে পারতো তাহলে পারফেকশন হতে পারতো বলে মত প্রককাশ করেন এটিএম শামসুজ্জামান।
তিনি বলেন, এই সময়ের অভিনয়শিল্পীদের মধ্যে অমিত হসান ছেলেটা বেশ ভালো। শাকিব ছেলেটাও দেখতে বেশ সুন্দর। কিন্তু ও যখন কথা বলে তখন আমার দুঃখ হয়। কোনো কিছুই স্থায়ী নয়, অনেকেই আসবে আবার অনেকেই চলে যাবে। কারো জন্য কোনোকিছুই থেমে থাকবে না। তবে আশাবাদী। আমি হতাশাবাদী নই, আমি ভিশনভাবে অপটিভিস্ট। আমি আশাবাদী এবং মৃত্যুর আগ পর্যন্ত আমি আশাবাদী, নৈরাশ্যবাদে আমি আস্থা রাখি না।
এটিএম শামসুজ্জামানের এখন বেশিরভাগ সময় কাটে বই পড়ে। এছাড়াও নামাজ কালাম নিয়েও দিনের একটা বড় সময় কেটে যায়। এর বাইরে বই এখন প্রধান সঙ্গী। মাঝেমধ্যে সিনেমাও দেখেন। পুরনো সিনেমা দেখার চেষ্টা করেন। নিজের গল্পে বানানো নাটক দেখেন। বহুদিন হলে যান না। সিনেমা হলের পরিবেশ নিয়েও ক্ষোভ প্রকাশ করেন এই গুণী অভিনেতা।
বললেন, 'হলের পরিবেশ এখন ভালো না। বহুদিন হলে যাই না। সিনেপ্লেক্সে সিনেমা হলের সেই আমেজটা নেই। যার কারণে সিনেপ্লেক্সে যেতে ইচ্ছে করে না। তবে সিনেমা হলে গিয়ে সিনেমা দেখার ইচ্ছে রয়েছে। আমি বলাকা হলে গিয়ে সিনেমা দেখতে চাই।' সেখানে থাকা চ্যানেল আইয়ের অনন্যা রুমা এটিএম শামসুজ্জামানকে বলাকা সিনেমা হলে নিয়ে যাওয়ার কথা দেন।
জীবনের এই ক্রান্তিলগ্নে এসেও নিজের ব্যবহার চিরাচরিত স্বভাবকে অটুট রেখেছেন। হাস্যরসের সুযোগ পেলে সেটা করতে ছাড় দেননা। এই যেমন সিনেমা দেখতে যাওয়া প্রসঙ্গে বললেন, আমাকে যদি তোমরা সিনেমা দেখতে নিয়ে যাওয়া তাহলে তোমাদের সমস্যা হবে। মানুষজন বলবে এই যে একটা বদমাশ আসছে। আমাকে দেখে সব বলবে বদ লোকটা এসেছে সিনেমা দেখতে... তোমরা কিন্তু তখন খুব বেকাদায় পড়ে যাবা...।
No comments:
Post a Comment